শহর বাঁকুড়া

ইসকনের রথ ঘিরে শহর বাঁকুড়ায় উন্মাদনা ছিল তুঙ্গে,দড়িতে টান দিয়ে রথ যাত্রার সূচনা করেন সাংসদ অরূপ চক্রবর্তী।

রথের দড়িতে টান দিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে এই রথযাত্রার সূচনা করেন বাঁকুড়ার সাংসদ আরূপ চক্রবর্তী। এছাড়া বাঁকুড়া পুরসভার চেয়ারপার্সন অলকা সেনমজুমদার, প্রাক্তন পুর প্রধান মহাপ্রসাদ সেনগুপ্ত, কাউন্সিলর রেখা দাস রজক, কাউন্সিলর অমৃতা কুন্ডু সহ অন্যন্য বিশিষ্ট জনেরা এদিন এই রথ্যাত্রার আনুষ্ঠানিক পর্বে অংশ নেন।

ইসকনের রথ ঘিরে শহর বাঁকুড়ায় উন্মাদনা ছিল তুঙ্গে,দড়িতে টান দিয়ে রথ যাত্রার সূচনা করেন সাংসদ অরূপ চক্রবর্তী।
X

বাঁকুড়া২৪x৭প্রতিবেদন : এই বার তৃতীয় বছরে পড়ল বাঁকুড়া শহরের ইসকনের রথযাত্রা এই রথয়াত্রার আয়োজন করে বাঁকুড়া নামহট্ট সংঘ। দুপুর গড়াতেই শহরের লালবাজারে ভিড় জমতে থাকে। পান্ডু বিজয় উৎসব শেষে, এদিন বিকেলে রথের দড়িতে টান দিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে এই রথযাত্রার সূচনা করেন বাঁকুড়ার সাংসদ আরূপ চক্রবর্তী। এছাড়া বাঁকুড়া পুরসভার চেয়ারপার্সন অলকা সেনমজুমদার, প্রাক্তন পুর প্রধান মহাপ্রসাদ সেনগুপ্ত, কাউন্সিলর রেখা দাস রজক, কাউন্সিলর অমৃতা কুন্ডু সহ অন্যন্য বিশিষ্ট জনেরা এদিন এই রথ্যাত্রার আনুষ্ঠানিক পর্বে অংশ নেন। বাঁকুড়া শহরের লালবাজার থেকে এই রথ যাত্রা শুরু হয়। রওনা দেয় রাজগ্রামে মাসির বাড়ির উদ্দেশ্যে। সারা শহর পরিক্রমার পর রাজগ্রামে মাসির বাড়িতে পৌঁছবেন জগন্নাথ দেব।

সাত দিন জগন্নাথ দেবকে নিবেদন করা হবে ৫৬ ভোগ। প্রতিদিন থাকবে নানান অনুষ্ঠানও। মহা সমারোহে গুচিন্ডা উৎসব পালিত হবে। তারপর উল্টো রথে মাসির বাড়ি থেকে ফিরে আসবেন তিনি। নামহট্ট সংঘের পক্ষে এমনটাই জানালেন গৌর সুন্দর দাস। এদিন বৃষ্টিতে রথ যাত্রার স্বাভাবিক ছন্দ ব্যহত হলেও মানুষের উন্মাদনা ছিল তুঙ্গে। প্রচুর ধর্মপ্রাণ মানুষ এই রথযাত্রায় সামিল হন। এদিন,ইসকনের মায়াপুরের রথযাত্রার আবহ মিলল শহর বাঁকুড়ায়। আট থেকে আশি সকলে আনন্দে মাতলেন এই ইসকনের রথযাত্রায়।খোল,করতালের সুরের মূর্ছনা ছড়িয়ে পড়ল শহর বাঁকুড়ার আকাশে।

👁️‍🗨️দেখুন 🎦ভিডিও। 👇

Next Story