রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতির জন্য ডিভিসিকেই দুষলেন মন্ত্রী মলয় ঘটক।
বন্যা পরিস্থিতির জন্য ডিভিসিকেই দুষলেন রাজ্যের আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক। তাঁর অভিযোগ, ডিভিসির জল ছাড়ার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা না থাকায় বার,বার বর্ষার মরসুমে বাংলার মানুষকে বন্যা পরিস্থিতির কবলে পড়তে হয়।

বাঁকুড়া২৪x৭প্রতিবেদন : বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলে বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শনে এসে রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতির জন্য ডিভিসিকেই দুষলেন আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক। তাঁর অভিযোগ, ডিভিসির জল ছাড়ার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা না থাকায় বার,বার বর্ষার মরসুমে বাংলার মানুষকে বন্যা পরিস্থিতির কবলে পড়তে হয়। পাশাপাশি,তিনি বলেন আগে বাম আমলে বন্যা হলে মানুষ গাছে কিংবা অন্যের বাড়ির ছাদে উঠে প্রাণ বাঁচাত। এখন রাজ্য সরকারই বন্যা দুর্গতদের থাকা,খাওয়ার ব্যবস্থা করে। ত্রাণ শিবিরের ব্যবস্থা করে৷ শনিবার তিনি তালডাংরার পাঁচমুড়া হাইস্কুলের ত্রাণ শিবির পরিদর্শন করার পাশাপাশি,বন্যা দুর্গতদের হাতে ত্রাণ সামগ্রীও তুলে দেন৷মন্ত্রীর সাথে বাঁকুড়ার সাংসদ অরূপ চক্রবর্তী, রাজ্যের খাদ্য দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডি,
বাঁকুড়া জিলা পরিষদের সভাধিপতি অনুসূয়া রায়, জেলাশাসক সিয়াদ এন,পুলিশ সুপার বৈভব তেওয়ারী,বাঁকুড়া পুরসভার চেয়ারপার্সন অলকা সেন মজুমদার,তালডাংরার বিধায়ক ফাল্গুনী সিংহবাবু প্রমুখ ত্রাণ শিবির পরিদর্শনে অংশ নেন। এদিকে,বন্যা দুর্গতদের অভিযোগ, সরকারি প্রকল্পে বাড়ি তারা পাননি,নিজেদের বসত বাড়িও ভেঙ্গে পড়েছে। ফলে সরকার তাদের বাড়ি তৈরির ব্যবস্থা না করলে খোলা আকাশের নীচেই বসবাস করতে হবে তাদের। তালডাংরায় ত্রাণ শিবির পরিদর্শনের পাশাপাশি, এদিন সিমলাপালের শীলাবতী সেতুর পরিস্থিতিও খতিয়ে দেখেন মন্ত্রী মলয় ঘটক।
👁️🗨️দেখুন 🎦ভিডিও। 👇