জঙ্গলমহল খাতড়া

মুকুটমনিপুরে পলাশ উৎসবে নৃত্যের নৈপুণ্যে নজর কাড়লেন রাজ্যের খাদ্য প্রতিমন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডি।

মুকুটমনিপুরে পলাশ উৎসবে নৃত্যের নৈপুণ্যে নজর কাড়লেন রাজ্যের খাদ্য প্রতিমন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডি।
X

বাঁকুড়া২৪X৭প্রতিবেদন : কোভিড পরিস্থিতি খানিক স্বাভাবিক হওয়ায় এবার মুকুটমনিপুর ডেভেলপমেন্ট অথারিটি ঘটা করে আয়োজন করল পলাশ উৎসবের। কোভিড আবহে বিগত দুটোবছর এই পলাশ উৎসবে ভাটা পড়েছিল। এবছর দোল উপলক্ষ্যে পলাশ উৎসবের আয়োজন করে পর্যটনকদের ফের মুকুটমমনিপুর মুখী করতে পারার ক্ষেত্রে সফলতা মিলল মুকুটমনিপুর ডেভেলপমেন্ট অথারিটির।


পলাশ উৎসবে আদিবাসী ধামসা মাদলের বোলের পাশাপাশি বসন্ত সঙ্গীত আর নাচের তালে দোলের আনন্দ ছিল বাঁধ ভাঙ্গা। পাশাপাশি,উপরি পাওনা ছিল রাজ্যের খাদ্য দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী জ্যোৎস্না মান্ডির অসাধারণ নাচ। মন্ত্রীর নাচের নৈপুণ্য দেখে উপস্থিত পর্যটক থেকে স্থানীয় দর্শক সকলেই অভিভূত।

এদিকে,পলাশ উৎসবে অংশ নিতে পেরে স্থানীয় নৃত্য শিল্পীরাও বেজায় খুশী।এবার প্রথম এই উৎসবে নৃত্য পরিবেশন করেও অনেকে বাহবা কুড়িয়েছেন। পলাশ উৎসবে মুকুটমনিপুরে এসে খুশী পর্যটকেরাও। তারা নাচ,গান আর মুকুটমনিপুরের পলাশ শোভিত মনোমুগ্ধকর পরিবেশ রিতীমত উপভোগ করলেন এদিন। মুকুটমনুপুরের এই দোল উৎসব তাদের মনেও দোলা দিয়েছে।কয়েক বছর ছেদ পড়ার পর এবারের পলাশ উৎসবে ব্যাপক সাড়া মেলায় মুকুটমনিপুর ডেভেলপমেন্ট অথারিটিও খুশী। জ্যোৎস্না দেবী জানান, এবার পলাশ উৎসবের সাফল্য মুকুটমনিপুরের পর্যটন শিল্পেও স্বাভাবিক ছন্দে ফেরাতে বড়ো ভুমিকা নেবে।

পলাশ উৎসবের রেশ সারা বছর থেকে যাক বাঁকুড়ার রানী মুকুটমনিপুরের মুকুটে। আর হাল ফিরুক এখানকার অর্থনীতিতে এমনটাই চাইছেন এই পর্যটন কেন্দ্রের ব্যবসায়ীরা।

👁️দেখুন 🎦ভিডিও 👇


Next Story