জঙ্গলমহল খাতড়া

আবাস যোজনার কাজ দেখতে গিয়ে ফের বিক্ষোভের মুখে কেন্দ্রীয় দল,এবার সিমলাপালে গাড়ী আটকে বিক্ষোভ।

কেবল বাঁকুড়া নয়,রাজ্যের যেখানেই গেছে এই দল সেখানেই বিক্ষোভের মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের। তবে, বিক্ষোভকে আমল না দিয়ে তারা তাদের মতো কাজ করে যাচ্ছেন।আগামী ১৫ ডিসেম্বর দিল্লীতে এই দল রিপোর্ট জমা দেবেন।

আবাস যোজনার কাজ দেখতে গিয়ে ফের বিক্ষোভের মুখে কেন্দ্রীয় দল,এবার সিমলাপালে গাড়ী আটকে বিক্ষোভ।
X

বাঁকুড়া২৪x৭প্রতিবেদন : ফের বিক্ষোভের মুখে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল!এবার বাঁকুড়া জেলার জঙ্গলমহলের সিমলাপালে তুমুল বিক্ষোভের মুখে পড়েন আবাস যোজনার কাজ খতিয়ে দেখতে আসা সেন্ট্রাল মনিটারিং সেলের দুই সদস্য।সোমবার বাঁকুড়া জেলায় পা রাখে এই পর্যবেক্ষক দলটি।ওই দিন জেলার দুই নাম্বার ব্লকের নবজীবনপুর গ্রামে গিয়ে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন তারা।আজও সেই ধারা বজায় থাকল জেলায়। এদিন,বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলের সিমলাপাল ব্লকের দুবরাজপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের চাঁদপুরে এই দলটি ঢোকামাত্র গ্রামের মানুষ তাদের গাড়ী আটকে বিক্ষোভ দেখান।

তাদের অভিযোগ,কেনা আবেদনের পরও তাদের আবাস যোজনার ঘর মেলেনি।তারা জানতে চান কেন তাদের আবাস যোজনার তালিকায় নাম নেই?স্থানীয় বিডিও ও পুলিশের সামনেই কেন্দ্রীয় দলের গাড়ী আটকে তারা তুমুল বিক্ষোভে ফেটে পড়েন।যদিও,আবাস যোজনার কাজ খতিয়ে দেখতে আসা সেন্ট্রাল মনিটরিং দলের সদস্যরা ল বিক্ষোভ প্রসঙ্গে সংবাদ মাধ্যমের কাছে কোন মন্তব্য করেন নি।মুখে কুলুপ এঁটেছেন জেলার প্রশাসনের আধিকারিকরাও।এদিকে,এলাকায় বিক্ষোভের খবর আগাম থাকা স্বত্বেও স্থানীয় পুলিশ ও ব্লক প্রশাসন তা ঠেকাতে কেন তৎপর হচ্ছে না? তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

কেবল বাঁকুড়া নয়,রাজ্যের যেখানেই গেছে এই দল,সেখানেই বিক্ষোভের মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের। তবে,এই বিক্ষোভকে আমল না দিয়ে তারা,তাদের মতো কাজ করে যাচ্ছেন।যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করছেন।মানুষের সাথে কথা বলছেন এবং নথি যাচাইও করছেন। এসবের ভিত্তিতেই তারা আগামী ১৫ ডিসেম্বর দিল্লীতে তাদের রিপোর্ট জমা দেবেন। সেই রিপোর্টে কোন দুর্নীতি বা আবাস যোজনার তহবিলে গরমিল ধরা পড়লে রাজ্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে কেন্দ্র এমনটাই সুত্রের খবর।

👁️‍🗨️দেখুন🎦ভিডিও 👇


Next Story