মল্লভুম বিষ্ণুপুর

কোতুলপুরে নাকা চেকিংএ পুলিশের জালে বাইক চোরাই চক্রের কিং পিন,উদ্ধার ১৯ টি মোটর বাইক,গ্রেপ্তার তার দুই সাকরেদও।

নাকা চেকিং চলা কালীন ধরা পড়া বিনা নাম্বার প্লেটের মোটর বাইকের সূত্র ধরে আন্ত রাজ্য বাইক পাচার চক্রের কিংক পিন ও তার দুই সাকরেদ সহ তিন জনকে গ্রেপ্তার করল কোতুলপুর থানার পুলিশ। এবং ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে একসাথে ১৯ টি চোরাই মোটর বাইক উদ্ধার হল।ধৃত তিন জন হল কোতুলপুরের সানোয়ার মোল্লা ও বাবর আলী এবং গড়বেতার কৌশিক ঘাঁটি। সানোয়ার এই চক্রের পান্ডা। আজ বিকেলে কোতুলপুর থানায় এক সাংবাদিক বৈঠকে এই খবর জানান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) গনেশ বিশ্বাস। তিনি আরও বলেন উদ্ধার হওয়া মোটর বাইক গুলি প্রকৃত মালিকের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

কোতুলপুরে নাকা চেকিংএ পুলিশের জালে বাইক চোরাই চক্রের কিং পিন,উদ্ধার ১৯ টি মোটর বাইক,গ্রেপ্তার তার দুই সাকরেদও।
X

বাঁকুড়া২৪X৭প্রতিবেদন : জেলার কোতুলপুর থানার পুলিশ এবার আন্ত রাজ্য এক মোটর বাইক চক্রের কিং পিন ও তার ২ সাকরেদ সহ তিন জনকে ধরে ফেলার পাশাপাশি একসাথে ১৯ টি মোটর বাইক উদ্ধার করল। বাঁকুড়ার মেজিয়া থানা থেকে অল্প কিছুদিন আগে বদলি হয়ে কোতুলপুর থানার দায়িত্ব নেওয়ার পরই এলাকায় নাকা চেকিং এর ওপর জোর দেন ওসি মানস চট্টোপাধ্যায়। আর এতেই হাতে, নাতে ফলও মেলে। কোতুলপুরের রামডিহাতে নাকা চলাকালীন বিনা নাম্বার প্লেটের একটি মোটর বাইক আটক করে পুকিশ। আর সেই বাইকের চালককে আটকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই ফাঁস হয় এই মোটর বাইক চোরাই চক্র। চক্রের কিংপিন সানোয়ার মোল্লা পুলিশের জালে ধরা পড়ে যায়। তারপর সানোয়ারের দুই সাকরেদ কোতুলপুরের বাবর আলী ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গড়বেতার বাসিন্দা কৌশিক ঘাঁটি কেও পুলিশ গ্রেপ্তার করে। তারপরই এই তিন জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে হদিশ মেলে আরও ১৮ টি মোটর বাইকের

এর আগেই সানোয়ারের কাছে একটি বাইক উদ্ধার হয়। সব মিলয়ে ১৯ টি মোটর বাইক উদ্ধার করে পুলিশ। এই বাইক গুলির মধ্যে ৫ টি পশ্চিম মেদিনীপুরের,৩টি পশ্চিম বর্ধমান জেলার,২টি বাঁকুড়ার,১ টি আলিপুরের ও ১ টি অন্ধ্রপ্রদেশের বলে পুলিশ জানতে পেরেছে। তবে এখনও বাকি ৭ টি বাইকেএ মালিকের হদিস মেলেনি। আজ এক সাংবাদিক বৈঠকে এই খবর জানান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) গনেশ বিশ্বাস। তিনি আরও জানান এই উদ্ধার হওয়া বাইক গুলি প্রকৃত মালিকদের হাতে তুলে দেবে পুলিশ।

দেখুন 🎦 ভিডিও। 👇


Next Story