মেজিয়া-বড়জোড়া শিল্পাঞ্চল

চালকের সাথে পরকীয়া চন্দনার! থানায় নালিশ জানালেন চালক কৃষ্ণ'র স্ত্রী রুম্পা,এসব বিরোধীদের কুৎসা পালটা দাবী চন্দনার।

চন্দনা দেবীর গাড়ীর চালক কৃষ্ণ কুন্ডুর স্ত্রী রূম্পা দেবী, স্বামী ও চন্দনা দেবীর নামে থানায় পরকীয়ার নালিশ জানিয়েছেন। জেলার পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার জানান,রুম্পা দেবী থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন,অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনা খতিয়ে দেখে তদন্ত করবে।

চালকের সাথে পরকীয়া চন্দনার! থানায় নালিশ জানালেন চালক কৃষ্ণর স্ত্রী রুম্পা,এসব বিরোধীদের কুৎসা পালটা দাবী চন্দনার।
X

বাঁকুড়া২৪X৭প্রতিবেদন : চালকের সাথে বিধায়ক চন্দনার বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের খবর সংবাদ মাধ্যমে প্রচারের সাথে,সাথে রাজ্য রাজনীতিতে আলোড়ণ পড়ে যায়৷ বিজেপির রাজ্য দপ্তরেও এনিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়। সুত্রের খবর, দলের নির্দেশ ড্যামেজ কন্ট্রোলে ফেসবুক লাইভ করে, তার পক্ষে সওয়াল করেন বিজেপির শালতোড়ার বিধায়ক চন্দনা বাউরি। তার বিরুদ্ধে ওঠা পরকীয়ার অভিযোগ বিরোধী দলের অপপ্রচার বলেও দাবী করেন তিনি। পাশাপাশি, তিনি বলেন,স্বামী- স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়াঝাটি হয়েছিল। তা মেটাতেই গঙ্গাজলঘাটি থানায় গিয়েছিলেন তিনি। এমনকি তার ও চালক কৃষ্ণ কুন্ডুর যে ছবি সোস্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে তা ভুয়ো বলেও দাবী করেন চন্দনা দেবী।

তবে,তিনি তার সপক্ষে যুক্তি খাড়া করলেও বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না তার। চন্দনা দেবীর গাড়ীর চালক কৃষ্ণ কুন্ডুর স্ত্রী রূম্পা দেবী, স্বামী ও চন্দনা দেবীর নামে থানায় পরকীয়ার নালিশ জানিয়েছেন। জেলার পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার জানান,রুম্পা দেবী থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন,অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনা খতিয়ে দেখে তদন্ত করবে।


এদিকে,আজ দিনভর শালতোড়ার পাশাপাশি সারা রাজ্য রাজনীতি এই ঘটনার চর্চায় সরগরম হয়ে ওঠে। সোস্যাল সাইটে চন্দনা দেবী আর চালক কৃষ্ণর ছবি ভাইরাল হতে থাকে নিমেষে। এর পরই ফেসবুক লাইভে বসেন বিধায়ক চন্দনা দেবী এবং এই লাইভে তিনি তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ এবং রটনাকে একেবারে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।স্বামী শ্রবণ বাউরিও বলেন, তাদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, সব মিটে গেছে৷ স্ত্রীর সাথে পর পুরুষের সম্পর্কের ঘটনা রটিয়ে আমাদের নামে কুৎসা রটানো হচ্ছে।

যদিও তৃণমূলের দাবী, এলাকার মানুষ সব নিজের চোখে দেখছেন। শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে, বিরোধীদের দিকে অভিযোগ তুলে সত্যকে চেপে রাখা যাবে না।

👁️দেখুন 🎦ভিডিও। 👇



Next Story