এবার হাল ফিরছে স্কুলডাঙ্গার রাস্তার,৭ দিনেই ডাস্ট এলার্জি আর দূর্ঘটনার হাত থেকে রেহাই মিলবে বাসিন্দাদের, জানালেন : বিধায়ক শম্পা দরিপা।
![এবার হাল ফিরছে স্কুলডাঙ্গার রাস্তার,৭ দিনেই ডাস্ট এলার্জি আর দূর্ঘটনার হাত থেকে রেহাই মিলবে বাসিন্দাদের, জানালেন : বিধায়ক শম্পা দরিপা। এবার হাল ফিরছে স্কুলডাঙ্গার রাস্তার,৭ দিনেই ডাস্ট এলার্জি আর দূর্ঘটনার হাত থেকে রেহাই মিলবে বাসিন্দাদের, জানালেন : বিধায়ক শম্পা দরিপা।](https://www.bankura24x7.com/h-upload/old_feeds/220189-sketch-1546429241942.jpg)
#বাঁকুড়া২৪X৭প্রতিবেদন : ডাস্ট এলার্জি আর বিপদ হাতে নিয়ে প্রায় মাস ছয়েক ধরে পথচলার ভোগান্তির পর এবার, শহরের স্কুল ডাঙ্গা ও লাগোয়া অঞ্চলের বাসিন্দাদের এই ভোগান্তির সুরাহা হতে চলেছে!
নুতন বছরের শুরুতেই এই সুখবরটা জানিয়েছেন বিধায়ক শম্পা দরিপা।দীর্ঘ দিন ধরে জন স্বাস্থ্য ও কারিগরি দপ্তর ও পৌর বিষয়ক দপ্তরের সাথে দড়ি টানাটানির পর, এবার সাত দিনের মধ্যেই রাস্তার এবড়োখেবড়ো অংশ সমতল করা ও ধূলো থেকে রেহাই দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর।
আজ এক সাংবাদিক বৈঠকে, এই খবর জানান বিধায়ক শম্পা দরিপা। কার্যত,তার হস্তক্ষেপেই এই সমস্য মিটতে চলেছে বলেও দাবী করেন তিনি।
প্রসঙ্গত,দূর্গাপুরের দামোদর থেকে প্রায় ১২০০ কোটি টাকার জল সরবরাহ প্রকল্পের কাজে, জলের পাইপ লাইন বসানোর সময়, রাস্তা খননের পর আর রাস্তা সমতল না করায় এই সমস্যার সৃষ্টি হয়। এবড়োখেবড়ো রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে দূর্ঘটনার কবলেও পড়েন আম জনতা।তার ওপর ধুলোর দাপটে ডাস্ট এলার্জির জেরে ভুগতে থাকেন স্কুলডাঙ্গার বাসিন্দারা।
বার,বার তারাও এলাকার কাউন্সিলর তথা বিধায়ক শম্পা দরিপাকে এই বিষয়ে অভিযোগও করেন। সেইমতো, বাঁকুড়া পুরসভা,জন স্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরে দরবারও করেন শম্পা দেবী।তাতেও কাজ হয়নি!
অবশেষে, জন স্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের মন্ত্রী মলয় ঘটক ও পুর মন্ত্রী হিরহাদ(ববি) হাকিমের কাছে শম্পাদেবী দরবার করলে, সমস্যার জট খোলে। সাত দিনের মধ্যেই এই সমস্যার সুরাহা হয়ে যাবে বলে আশাবাদী শম্পা দেবীও।
#দেখুন ভিডিও।[embed]