উচ্চ মাধ্যমিকের মেধা তালিকায় চতুর্থ সোনামুখীর সৃজিতা,বড়ো হয়ে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ইচ্ছে তার।
পড়ার কোন বাঁধাধরা টাইম ছিল না সৃজিতার। যখন মন চাইত তখনই পড়ত সে। সব বিষয়েই টিউশন ছিল। তার পাশাপাশি, নিজের মতো করেও পড়াত নিয়মিত। উচ্চ মাধ্যমিকে চতুর্থ সৃজিতার ইচ্ছে বড়ো হয়ে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার।

বাঁকুড়া২৪x৭প্রতিবেদন : "প্রথম খবরটা দেয় বন্ধুরা,প্রথমে বিশ্বাসই হচ্ছিল না উচ্চ মাধ্যমিকে চতুর্থ হয়েছি।" ম্যাসেজ বক্সে শুভেচ্ছার টেক্সটে ভরে যায়। উচ্চ মাধ্যমিকে রাজ্যের মেধা তালিকায় চতুর্থ স্থানাধিকারী সৃজিতা ঘোষাল তার প্রথম প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের এমনটায় জানায়। সোনামুখী গার্লস হাইস্কুলের ছাত্রী সৃজিতা ৪৯৪ নাম্বার পেয়ে উচ্চ মাধ্যমিকে রাজ্যে চতুর্থ স্থান অর্জন করেছে। সে মোটের ওপর ৯৮.২% নাম্বার পেয়েছে। সে ভালো রেজাল্ট হবে এটা ভাবলেও এভাবে মেধাতালিকায় স্থান করে নেবে, তা স্বপ্নেও ভাবেনি। পড়াশোনা করলেও উচ্চ মাধ্যমিকে র্যাঙ্ক করতে হবে, এমন কোন টার্গেটেও ছিল না সৃজিতার। তাই, স্বাভাবিক ভাবেই ফল জানার পর আপ্লুত তার পুরো পরিবার এবং সে নিজেেও। ছোটতে ছবি আঁকার রেওয়াজ থাকলেও গত দুই বছর পড়ার চাপে আঁকা হয়েই ওঠেনি।
তবে, পড়ার কোন বাঁধাধরা টাইম ছিল না সৃজিতার। যখন মন চাইত তখনই পড়ত সে। সব বিষয়েই টিউশন ছিল। তার পাশাপাশি, নিজের মতো করেও পড়াত নিয়মিত। উচ্চ মাধ্যমিকে চতুর্থ সৃজিতার ইচ্ছে বড়ো হয়ে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার।সৃজিতার বাবা হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক,মা গৃহবধু।মেয়ের এই সাফল্যে তারাও খুশী। একই সাথে সোনামুখীবাসীরাও খুশী সৃজিতার এই সাফল্যে। বাাঁকুড়া২৪x৭ পরিবারের তরফ থেকে সৃজিতার জন্য রইল অনেক,অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
👁️🗨️দেখুন🎦ভিডিও। 👇