জঙ্গলমহল খাতড়া

দলে মনোমালিন্য, এবং জঙ্গল মহলে পঞ্চায়েতের খারাপ ফল লোকসভায় কতটা প্রভাব ফেলবে? উত্তরে কী জানালেন সুব্রত মুখোপাধ্যায় ? জেনে নিন।

দলে মনোমালিন্য, এবং জঙ্গল মহলে পঞ্চায়েতের খারাপ ফল লোকসভায় কতটা প্রভাব ফেলবে? উত্তরে কী জানালেন সুব্রত মুখোপাধ্যায় ? জেনে নিন।
X

#বাঁকুড়া২৪X৭প্রতিবেদন :দলের মনোমালিন্য, আর পঞ্চায়েত নির্বাচনে জেলার জঙ্গল মহলে তৃণমূলের খারাপ ফলের প্রভাব,লোকসভায় পড়বে না। বরং তার দলের জিত নিশ্চিত। বাঁকুড়ায় পা রেখেই জেলা তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক বৈঠকে এমনই মন্তব্য করলেন বাঁকুড়া লোকসভা আসনের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন, দক্ষিণ পন্থী দলে মনোমালিন্য থাকাটা নুতন কিছু নয়!এসব থাকলেও ভোটে এর প্রভাব পড়বে না। সবাই এক সাথে মিলে দলের কাজ করবে।দল জিতবে।আর জঙ্গল মহলের পঞ্চায়েত নির্বাচনের খারাপ ফল লোকসভায় উলটে যাবে।ফলাফল তৃণমূলের পক্ষে যাবে বলেও দাবী করেন এই প্রবীণ রাজনীতিবিদ। প্রসঙ্গত, জেলায় তৃণমূল কংগ্রেসে গোষ্ঠী বাজী কার্যত ওপেন সিক্রেট সবার কাছে! জেলা সভাপতি অরুপ খাঁর বিপরীত মেরুতে অবস্থান করেন বাঁকুড়ার বিধায়িকা শম্পা দরিপা,আবার ডাকাবুকো নেতা অরুপ চক্রবর্ত্তীর সাথেও অরুপ খাঁয়ের ঠান্ডা লড়াই দীর্ঘদিনের।এই অবস্থায় আবার সিন্টু রজক কে সরিয়ে শম্পা দরিপার অনুগামী বাপী মালাকার কে শহর তৃণমূল সভাপতি মনোনীত করায় জেলা তৃণমূল ভবনে তুমল বিক্ষোভও প্রদর্শন করা হয়।এছাড়া, প্র‍য়াত নেতা কাশীনাথ মিশ্রের স্ত্রী মিনতি মিশ্র ও জেলার কাশীনাথ মিশ্রের অনুগামীরাও অফিসিয়াল তৃণমূল লবির কাছে ব্রাত হিসেবেই রয়েগেছেন বলে দলেরই একাংশের দাবী।আবার জেলার প্রবীণ নেতা দেব প্রসাদ কুন্ডু, শান্তি সিংহ প্রমুখেরও এখন, দলের অফিসিয়াল লবির থেকে দুরত্ব তৈরী হয়েছে অনেকদিন ধরে।এই অবস্থায় সব গোষ্ঠীর নেতাদের এক ছাতার তলায় এনে, ভোটের লড়াইয়ে সামিল করে, ভালো ব্যবধানে এই আসনে জয় হাসিল করাই এখন সবচেয়ে বড়ো চ্যালেঞ্জ সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের কাছে! এই কাজটা যদি তিনি ঠিকঠাক করে উঠতে পারেন তাহলে, তার দিল্লী যাওয়ার পথটা যে সহজ হবে, তা বলাই বাহুল্য।

#দেখুন 🎦 ভিডিও 👇[embed] href="https://www.bankura24x7.com/bishnupur-tmc-candidates-vote-campaign/img-20190222-wa0013-2/" rel="attachment wp-att-3983">

Next Story