বাঁকুড়া আদালতের প্রস্তাবিত ৯ তলা ভবন তৈরীর কাজ অবিলম্বে শুরু না হলে, লাগাতর কর্মবিরতির হুমকী আইনজীবীদের।
![বাঁকুড়া আদালতের প্রস্তাবিত ৯ তলা ভবন তৈরীর কাজ অবিলম্বে শুরু না হলে, লাগাতর কর্মবিরতির হুমকী আইনজীবীদের। বাঁকুড়া আদালতের প্রস্তাবিত ৯ তলা ভবন তৈরীর কাজ অবিলম্বে শুরু না হলে, লাগাতর কর্মবিরতির হুমকী আইনজীবীদের।](https://www.bankura24x7.com/h-upload/old_feeds/220047-sketch-1547635727933.jpg)
#বাঁকুড়া২৪X৭প্রতিবেদন : বাঁকুড়া জেলা আদালতের প্রস্তাবিত ৯ তলা ভবনের কাজ অবিলম্বে শুরু না হলে, এবার লাগাতর আদালতে কর্ম বিরতির হুমকী দিলেন আইনজীবীরা।
প্রায় ৬ মাস আগে টাকা বরাদ্দ হওয়ার পরও বাঁকুড়া জেলা আদালতে ৯ তলা ভবন তৈরীর কাজ শুরু না হওয়ার প্রতিবাদে আজ কর্ম বিরতিতে সামিল হলেন বাঁকুড়া জেলা আদালতের আইনজীবীরা। পাশাপাশি,ক্রেতা সুরক্ষা আদালতের প্রস্তাবিত ভবনটিরও কাজ শুরু হয়নি এখনও।
এই দুই ভবনের টাকা বরাদ্দ হয়ে গেলেও তার কাজ শুরু করেনি পূর্ত দপ্তর বলে আইনজীবীদের অভিযোগ।
জানা গেছে,৯ তলা ভবনের জন্য প্রায় ৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে।
এবং ক্রেতা সুরক্ষা আদালত ভবন তৈরীর জন্য প্রায় ৬ কোটির ব্যায় বরাদ্দের প্রস্তাব পাঠায় পুর্ত দপ্তর। কিন্তু কাজ আজও শুরু করা যায়নি!এই অবস্থায়, আজ কর্ম বিরতির ডাক দিলেও, দাবী পূরণ না হলে, লাগাতার আদালত বয়কটের হুমকীও দিয়েছেন আইনজীবীরা।
অন্যদিকে, পুর্ত দপ্তরের পাল্টা দাবী, ২০১৫ সালে ৯ তলা ভবনের ডিপিআর তৈরী হলে তা তিন বছর পর প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দের সম্মতি মেলে,ফলে সমস্যার সৃষ্টি হয়।
প্রসঙ্গত,গত বছরের ২১ শে জুলাই কলকাতা হাই কোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি জ্যোতির্ময় ভট্টাচার্য এই প্রস্তাবিত ভবনটির ঘটা করে শিলান্যাস করেন।
তার পর থেকে এখনও ভবন তৈরীর কাজ বিশ বাঁও জলে!
পুর্ত দপ্তরের দাবী, বর্তমানে এই ভবন তৈরীর খরচ প্রায় ১০০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে। সেই কারণে,অতিরিক্ত টাকা বরাদ্দের জন্য সরকারকে জানানো হয়েছে। মার্চ মাস নাগাদ সমস্যা মিটে যাবে বলে পূর্ত দপ্তর সূত্রে জানা গেছে
।পাশাপাশি, ক্রেতা সুরক্ষা আদালতের জন্য প্রস্তাবিত ৬কোটি টাকা বরাদ্দ না হওয়ায় ওই কাজ আটকে আছে বলেও জানিয়েছে পূর্ত দপ্তর।
#দেখুন ভিডিও।[embed]