চৈত্রের গাজন নয়,বাঁকুড়ার এই গ্রামে দুর্গাপুজোয় ভক্তা হওয়ার চল শতাব্দী প্রাচীন।

এবার এই পুজো ১০৪ বছরে পড়ল। এই পুজোর শুরুর সময় থেকে দুর্গাপূজার মহা অষ্টমীর দিন এভাবে ভক্তা হওয়ার রেওয়াজ চালু হয়। সেই থেকে টানা ১০৪ বছর ধরে এই ভক্তা প্রথা চলে আসছে পুখুরিয়া গ্রামে।

Update: 2025-10-01 06:25 GMT

বাঁকুড়া২৪x৭প্রতিবেদন : চৈত্রের গাজন নয়,দুর্গাপুজোয় বাঁকুড়ার এই গ্রামে ভক্তা হওয়ার চল শতাব্দী প্রাচীন।দেখুন বিশেষ প্রতিবেদন।


 চৈত্রের গাজন নয়,দুর্গাপুজোয় বাঁকুড়ার এই গ্রামে ভক্তা হওয়ার চল শতাব্দী প্রাচীন। এবার ভক্তা হয়েছেন প্রায় তিন শতাধিক পূণ্যার্থী। একশ বছরেরও বেশী সময় ধরে এই প্রথা চলে আসছে বাঁকুড়ার সিমলাপাল ব্লকের পুখুরিয়া গ্রামে। গ্রামের শারদীয়া দুর্গাপূজায় মহা অষ্টমীর দিন সকালে গ্রামের যে পুকুর থেকে দেবী দুর্গার ঘটের জল নেওয়া হয় সেই পাইন পুকুরে স্নান সেরে দন্ডি কাটারও প্রচলন আছে। মুলত পাট ভোক্তারা এই দন্ডি কাটেন।এছাড়া পাইন পুকুরে স্নান সেরে, গড়িয়ে,গড়িয়ে প্রণাম সেবা খাটেন অনেকে। এবং গড়িয়ে,গড়িয়ে তাঁরা মন্দিরে যান বলে তাঁদের পোষাকী নাম গড়গড়া ভক্তা। এছাড়া শিবের গাজনের মতো পাট ভোক্তাও হন অনেকে। এবারের দুর্গাপূজায় ১৮০ জন পাট ভোক্তা এবং গড়গড়া ভোক্তা হয়েছেন ১৪০ জন৷ সব মিলিয়ে ভোক্তার সংখ্যা ৩২০ জন।

এবার এই পুজো ১০৪ বছরে পড়ল। এই পুজোর শুরুর সময় থেকে দুর্গাপূজার মহা অষ্টমীর দিন এভাবে ভোক্তা হওয়ার রেওয়াজ চালু হয়। সেই থেকে টানা ১০৪ বছর ধরে এই ভোক্তা প্রথা চলে আসছে পুখুরিয়া গ্রামে। গ্রামবাসীদের বিশ্বাস এতেই তুষ্ট হন দেবী। এবং এতে দেবীর কৃপাও লাভ করা যায়৷

👁️‍🗨️দেখুন 🎦 ভিডিও। 👇

Full View


Tags:    

Similar News