আচমকা দাউ দাউ করে জ্বলে উঠল চলন্ত গাড়ি! বরাত জোরে প্রাণে বাঁচলেন চালক। দেখুন লাইভ ভিডিও।

প্রসঙ্গত,কোম্পানি স্বীকৃত সিএনজি গাড়ি না হলে এই ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা থেকেই যায়। এই গড়িটি কোম্পানি অনুমোদিত কিট ব্যবহার করেছিল কি না? বা, স্থানীয়ভাবে গ্যাস সিলিন্ডার এসেম্বল করা ছিল কিনা?তা খতিয়ে দেখছে সিমলাপাল থানার পুলিশ৷;

Update: 2025-05-18 14:48 GMT

বাঁকুড়া২৪x৭প্রতিবেদন : আচমকা রাস্তায় দাউ দাউ করে জ্বলে উঠলো চলন্ত গাড়ি। বরাত জোরে গাড়ি থেকে নেমে পালিয়ে প্রানে বাঁচলেন চালক।এদিন সকালে ঘটনাটি ঘটে বাঁকুড়া জেলার সিমলাপাল থানা এলাকার সিমলাপাল থেকে পাঁচমুড়া যাওয়ার পথে লিংক রোড বাদাগেড়িয়া ও কৃষ্টপুর এলাকার মাঝামাঝি শাল জঙ্গলের রাস্তায় রোজকার মত এদিনও সকালে দুধ পরিবহনকারী এই গ্যাস সিলিন্ডার চালিত মারুতি ওমিনি ভ্যানটি সিমলাপালের কড়াকানালি থেকে বাদাগেড়িয়া অভিমুখে রওনা দেয়।পথে চালক গ্যাসের গন্ধ পেয়ে অনুমান করেন গাড়িতে গ্যাস লিক হচ্ছে।এমনকি গাড়ি থেকে নেমে গ্যাস সিলিন্ডার চেকও কররেন। এবং গ্যাসের কানেকশনের সংযোগস্থল টাইটও করে দেন।তবুও বিপদ ঠেকানো যায়নি! এবং দাউ দাউ করে সিলিন্ডার থেকে আগুন লেগে যায় গাড়িতে।

 গাড়ি থেকে নেমে, ছুট দিয়ে, প্রাণ বাঁচান চালক। নিমেষে গোটা গাড়ি দাউ,দাউ করে জ্বলে ওঠে। শাল জঙ্গলের রাস্তার মাঝখানে গাড়ি প্রায় এক ঘন্টারও বেশী সময় ধরে জ্বলতে থাকায় ওই রাস্তা দিয়ে লোকজন,যানবাহন চলাচল ব্যাহত হয়। ঘটনার প্রায় দেড় ঘন্টা পর তালডাংরা ফায়ার স্টেশন থেকে দমকলের একটি ইঞ্জিন এসে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনে।তবে,তার আগেই মারুতি ভ্যানটি পুড়ে ছারখার হয়ে যায়। চালকের দাবি, ভ্যানটিয়তে দুগ্ধ পরিবহনের করা হচ্ছিল। গাড়িটিতে চালক ছাড়া কোন যাত্রী ছিলেন না। চালক সঞ্জয় সোরেন বলেন তিনি বরাত জোরো প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন।স্থানীয়দের দাবি এই আগুনের তীব্রতা এত দেশী ছিল যে,জ্বলন্ত গাড়ি লাগোয়া শালগাছের ডাল পালাও আগুনের তাপে  ঝলসে যায়। প্রায় ঘন্টা দেড়েক পর তালডাংরা থেকে দমকল এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

প্রসঙ্গত,কোম্পানি স্বীকৃত সিএনজি গাড়ি না হলে এই ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা থেকেই যায়। এই গড়িটি কোম্পানি অনুমোদিত কিট ব্যবহার করেছিল কি না? বা, স্থানীয়ভাবে গ্যাস সিলিন্ডার এসেম্বল করা ছিল কিনা? সেসব খতিয়ে দেখছে সিমলাপাল থানার পুলিশ৷

👁️‍🗨️দেখুন🎦ভিডিও। 👇

Full View


Tags:    

Similar News